সাইবার নিরাপত্তা এখনকার দিনে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বিশেষ করে আমাদের মতো প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবহারকারীদের জন্য। ইন্টারনেটে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের হানার চেষ্টা চালানো হয়, তাই সচেতন থাকা খুব জরুরি। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা এবং নিয়মিত পরিবর্তন করা সবার আগে নিশ্চিত করা উচিত। এছাড়া দুই স্তরের যাচাই ব্যবস্থা ব্যবহার করলে অ্যাকাউন্ট আরও সুরক্ষিত থাকে। আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেক অনলাইন সেবাই এই সুবিধা দিচ্ছে।
ফিশিং আক্রমণ সাম্প্রতিক সময়ে বেশ বাড়ছে, তাই অচেনা লিংক বা ইমেইলে ক্লিক করার আগে ভালোভাবে যাচাই করা দরকার। সন্দেহজনক বার্তা পেলে সেটি কখনোই খোলা উচিত নয়। ইনশাআল্লাহ এই অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে ঝুঁকি অনেক কমে যাবে। আপনার ব্যবহৃত সফটওয়্যার এবং মোবাইল অ্যাপ নিয়মিত আপডেট করা নিরাপত্তার জন্য খুবই কার্যকর। আপডেট না থাকলে দুর্বলতা তৈরি হয় যা আক্রমণকারীরা সহজেই কাজে লাগাতে পারে।
ব্যক্তিগত ডিভাইস ব্যবহারের সময়ও কিছু বিষয় খেয়াল রাখা দরকার। পাবলিক ওয়াইফাইতে সংবেদনশীল কাজ না করাই ভালো, কারণ এই সংযোগগুলো অনেক সময় নিরাপদ থাকে না। প্রয়োজনে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক অর্থাৎ ভিপিএন ব্যবহার করা যেতে পারে। মাশাআল্লাহ সচেতনভাবে ছোট ছোট পদক্ষেপ নিলেই নিজের ডিজিটাল জীবনকে আরও নিরাপদ রাখা সম্ভব। আশা করি এই টিউটোরিয়ালটি আপনাকে দৈনন্দিন অনলাইন ব্যবহারে সহায়তা করবে।
Top comments (4)
আমার অভিজ্ঞতায় শক্তিশালী পাসওয়ার্ড আর টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু রাখলে অনেক ঝামেলা কমে যায়, আলহামদুলিল্লাহ। একবার এমন হয়েছিল যে দুর্বল পাসওয়ার্ডের কারণে অ্যাকাউন্টে হ্যাকের চেষ্টা হয়েছিল, তারপর থেকেই বেশি সতর্ক আছি ইনশাআল্লাহ।
haha bhai password "123456" diye bochhor bochhor cholai jacchi, akhon lojja lagche 😅
গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ভাই, বিশেষ করে নিয়মিত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন আর টু ফ্যাক্টর চালু রাখা নিয়ে আরও সচেতন হওয়া দরকার ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে ছোট ছোট অভ্যাসই আমাদের বড় ঝুঁকি থেকে বাঁচাতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট তুলে ধরেছেন ভাই, বিশেষ করে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড আর টু স্টেপ ভেরিফিকেশন এখন সবার জন্যই অপরিহার্য ইনশাআল্লাহ। এটা ভাবার বিষয় যে ছোট অসাবধানতাই বড় সাইবার ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।