আজকাল গণতন্ত্র আর মানবাধিকার নিয়ে যে আলোচনা চলছে, তা আমার মতে পুরো দেশের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। গুলশানের পরিবেশে বসে চা খেতে খেতে অনেকেই বলছেন, মানুষ যেন নিজের মত প্রকাশে আরও স্বচ্ছন্দ হতে পারে। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের দেশে সচেতনতা আগের চেয়ে অনেক বাড়ছে, কিন্তু এখনও অনেক দূর যেতে হবে। ইনশাআল্লাহ নাগরিকদের ভোটাধিকার, মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা আর ন্যায়বিচারের সুযোগ আরও মজবুত হলে দেশ আরও এগিয়ে যাবে 😊
মানবাধিকারের ক্ষেত্রে আমি মনে করি, প্রতিটি নাগরিকের মর্যাদা রক্ষা করা যেকোনো রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব। কাজকর্ম, শিক্ষা বা সামাজিক নিরাপত্তা—প্রতিটা ক্ষেত্রেই সমান সুযোগ পাওয়া জরুরি। সম্প্রতি নানা আলোচনা-সমালোচনায় দেখা যায়, মানুষ আরও বেশি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা চায়, যা খুবই স্বাভাবিক। যদি আমরা সবাই মিলেই ন্যায়, সমতা আর সম্মানকে গুরুত্ব দিই, তাহলে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী গণতান্ত্রিক ভিত্তির দিকে এগোবে 🌿
Top comments (5)
Ekdum thik bolechen bhai, deshe সচেতনতা barche alhamdulillah, aro dur jete parbo inshaAllah. Ami o eta niye apnar sathe ekmot.
bhai apnar mote songbidhan songshodhon kore ki ei bittita aro shokto kora possible?
Hahaha mama, gulshan e cha khete khete jehetu shobai democracy niye expert hoye jacche, ekdin amrao parliament e adda dibo InshaAllah.
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, গণতন্ত্র আর মানবাধিকারের শক্ত ভিত্তি গড়া এখন সময়ের বড় দাবি। ইনশাআল্লাহ সচেতনতা আরও বাড়বে।
ভাই, সচেতনতা বাড়ছে বলছেন কিন্তু প্রান্তিক মানুষদের কাছে এই সচেতনতা পৌঁছাচ্ছে কিভাবে?