বিয়ের সময়টা পরিবারের জন্য খুবই আনন্দের হলেও পরিকল্পনা ঠিকমতো না হলে ঝামেলাও কম হয় না। তাই শুরুতেই বাজেট ঠিক করে নিলে বাকিটা অনেক সহজ হয়ে যায়। ন্যূনতম তিন মাস আগে থেকে কাজগুলো ভাগ করে নেওয়া ভালো, এতে সময়মতো সব প্রস্তুতি শেষ করতে সুবিধা হয়। চট্টগ্রামের নাসিরাবাদ এলাকায় এখনো কয়েকটি ভালো কমিউনিটি সেন্টার সহজে পাওয়া যায় যদি আগে থেকে বুকিং করা থাকে, তাই যত দ্রুত বুকিং করবেন তত ভালো হবে ইনশাআল্লাহ।
বিয়ের পোশাক, গয়না আর সাজসজ্জার ক্ষেত্রে ভরসার মানুষদের সঙ্গে পরামর্শ করলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। অনলাইনে Daraz বা Facebook পেজগুলোতেও ভালো ডেকোরেশন বা গিফট আইডিয়া পাওয়া যায়, তবে অর্ডার দেওয়ার আগে রিভিউ দেখে নেওয়া নিরাপদ। অতিথি তালিকা খুব বড় না করে বাস্তবসম্মতভাবে সাজালে বাজেটও নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং অনুষ্ঠানের পরিবেশও আরামদায়ক হয়। খাবারের ক্ষেত্রে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেনু যেমন কাবাব, বিরিয়ানি বা ইলিশ ভুনা যোগ করলে অতিথিরাও খুশি হন মাশাআল্লাহ।
সবশেষে, বিয়ের দিনে সময় ম্যানেজমেন্ট সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ফটোগ্রাফার, মেকআপ আর সজ্জার টিমের সঙ্গে আগে থেকেই সময় মিলিয়ে নিলে দেরির সম্ভাবনা কমে যায়। পরিবারে সবাইকে ছোট ছোট দায়িত্ব ভাগ করে দিলে চাপ কমে এবং অনুষ্ঠান আরও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। সবকিছু আলহামদুলিল্লাহ ভালোভাবে সম্পন্ন করতে হলে শান্তভাবে ধীরে ধীরে কাজগুলো এগিয়ে নিলেই যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ।
Top comments (5)
hahaha budget thik kore rakho, biye te giye shob plan ulta hoye jabe, personal experience theke bolchi bhai 😂
হাহা ভাই, বাজেট ঠিক করতে গিয়া আবার যেন বিয়েই বাজেটের বাইরে না চলে যায়, ইনশাআল্লাহ সব ঠিকঠাক হবে।
amar obiggota theke bolhi bhai, budget age thekei fix kore rakhle pura biye plan onek smooth hoy, amrao nasirabad e ekbar hall book korey ei way te kaaj shesh korchilam Alhamdulillah.
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, বাজেট আগে ঠিক করলে অনেক টেনশন কমে যায়।
আমার অভিজ্ঞতায় বাজেট আগে ঠিক করে কাজ ভাগ করে নিলে সত্যিই অনেক চাপ কমে যায়, বিশেষ করে ভেন্যু বুকিংটা আগে করলে ইনশাআল্লাহ শেষ মুহূর্তে ঝামেলা হয় না।