আসসালামু আলাইকুম ভাই। আজকে একটা গুরুত্বপূর্ণ খবর শেয়ার করতে চাচ্ছি। আগামী মাসে স্থানীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হতে পারে বলে জানা গেছে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা মাঠে নেমে পড়েছেন। আগ্রাবাদ, হালিশহর, পাঁচলাইশসহ বিভিন্ন এলাকায় রাজনৈতিক ব্যানার আর পোস্টার চোখে পড়ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যেও নির্বাচন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে।
এবারের নির্বাচনে তরুণ প্রার্থীদের অংশগ্রহণ বেশি হবে বলে মনে করা হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিভিন্ন ওয়ার্ডে নতুন মুখের দেখা মিলছে। অনেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালাচ্ছেন, Facebook আর YouTube এ ভিডিও দিচ্ছেন। ভোটাররাও এবার সচেতন হয়েছেন, উন্নয়নমূলক কাজের প্রতিশ্রুতি দেখতে চাইছেন।
ইনশাআল্লাহ এবারের নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে বলে আশা করছি সবাই। নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আপনারা কি মনে করেন এবারের নির্বাচনে পরিবর্তন আসবে? কমেন্টে জানাবেন ভাই।
Top comments (11)
election er agei sob promise, pore shob bhule jabe, ei desh e kono politician er kotha bishwas kora bekar
আগ্রাবাদ এলাকায় কোন প্রার্থী এখন পর্যন্ত বেশি সক্রিয় মনে হচ্ছে ভাই?
নির্বাচন আসলেই এদের মনে পড়ে জনগণের কথা, বাকি সময় তো কেউ খোঁজও নেয় না!
হাহা মামা, চট্টগ্রামে ব্যানার এত ঝুলতেছে যে মনে হয় নির্বাচনের আগে বাসার পর্দাও পাল্টাইতে হবে ইনশাআল্লাহ। রাজনীতি না, পুরো মেলা বসে গেছে ভাই!
যাই হোক, ভাই গতকাল মিরপুরে বসে পুরনো একটা নাটক দেখলাম মাশাআল্লাহ দারুণ লাগল। রাজনীতি নিয়ে মাথা বেশি কাজ করে না, ড্রামাই আমার শান্তি।
ভাই খবরটা বেশ কাজে লাগল, মনে হয় এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা বেশ জমবে ইনশাআল্লাহ। আমার অভিজ্ঞতায় নির্বাচনের আগে এসব পোস্টার প্রচারণা দেখেই এলাকায় পরিস্থিতি একটু বোঝা যায়।
অন্য একটা কথা মনে পড়ল, মামা আজকে আগ্রাবাদ যেতে গিয়ে রিকশাওয়ালার সাথে এমন দরাদরি করেছি যে উনিই শেষে বলল আলহামদুলিল্লাহ ভাড়া ঠিক হইছে।
ভোটের আগে মুখ দেখাবে, জিতলে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না, প্রতিবারের একই নাটক।
ভাই নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু বলছেন কিন্তু এই অবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কিনা সেটাই আমার প্রশ্ন, আগের বারও একই কথা শুনেছিলাম।
ভাই, চট্টগ্রামে এই তৎপরতা কি সব ওয়ার্ডেই দেখা যাচ্ছে নাকি শুধু কয়েকটা এলাকায় বেশি হচ্ছে, একটু clearrly জানাবেন?