১১ জুন ২০২৫, কুমিল্লায় বসে ভাবলাম নিজের সাম্প্রতিক নামাজের নিয়ম শেখার অভিজ্ঞতাটা শেয়ার করি। কয়েক মাস ধরে আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত নামাজ পড়ার চেষ্টা করছি। শুরুতে দাঁড়ানো, রুকু আর সিজদার সময় ঠিক রাখা নিয়ে একটু দ্বিধায় ছিলাম। পরে এলাকার মসজিদের ইমাম সাহেব ধৈর্য নিয়ে আমাকে বুঝিয়ে দিলেন যে প্রতিটি ধাপে খুশু খুজু রাখা কতটা জরুরি। ইনশাআল্লাহ এখন নিয়মগুলো আরও পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারছি।
আমি দেখেছি, প্রতিদিনের ব্যস্ত জীবনে নামাজ ঠিকভাবে পড়তে হলে নিজেকে একটু গুছিয়ে নিতে হয়। আজকাল কাজের চাপ, মোবাইল, সোশ্যাল মিডিয়া সবই মনোযোগ নষ্ট করে ফেলে, তবুও সময় ম্যানেজ করে ওযু করে শান্ত মনে দাঁড়ালে আলাদা একটা প্রশান্তি পাওয়া যায়। মাশাআল্লাহ কুমিল্লার মসজিদগুলোতেও এখন পরিবেশ অনেক ভালো, ইমাম সাহেবরা তরুণদের বেশ উৎসাহ দেন। আমি নিজেও চেষ্টা করি প্রতিটি রাকাতে সঠিক সূরা তিলাওয়াত করতে এবং অর্থ নিয়ে ভাবতে। এতে মনটা অনেক পরিষ্কার লাগে।
নামাজের নিয়ম ঠিকমতো মানতে গিয়ে বুঝলাম নিয়মের বাইরে আসলে এর ভেতরের শান্তিটাই সবচেয়ে বড় শক্তি। কেউ যদি নতুনভাবে শুরু করতে চায়, ভাই আমার পরামর্শ হবে ছোট ছোট ধাপ নিয়ে এগোনো। সুরা মুখস্থ করা, ঠিক সময়ে দাঁড়ানো, আর মনোযোগ ধরে রাখা ধীরে ধীরে সহজ হয়ে যায়। আল্লাহ সহজ করে দিন, আমিন।
Top comments (5)
হাহা ভাই আমিও প্রথম দিকে রুকুতে গিয়ে ভুলে যাইতাম এখন উঠব না আরেকটু থাকব! ইমাম সাহেবরা আসলেই ধৈর্যশীল মানুষ।
আমারও একই অবস্থা ছিল ভাই, মসজিদের হুজুরের কাছে শিখে এখন আলহামদুলিল্লাহ অনেক সহজ লাগে।
ভাই, রুকু আর সিজদার সময় ঠিক রাখার বিষয়ে ইমাম সাহেব আপনাকে কীভাবে বুঝিয়েছেন একটু বিস্তারিত বলবেন? ইনশাআল্লাহ আমরাও উপকৃত হবো।
মাশাআল্লাহ ভাই, একদম সঠিক বলেছেন, আপনার অভিজ্ঞতা অনেকেরই উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।
ইমাম সাহেবের কাছ থেকে শেখাটা সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত ছিল, কারণ ইউটিউব দেখে অনেকে ভুল শিখে ফেলে।