২৬ জুন ২০২৫ তারিখে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নারী ক্ষমতায়ন নিয়ে নতুন করে আলোচনা দেখা যাচ্ছে। আজকাল বিভিন্ন দল তাদের নীতি ও কর্মসূচিতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর বিষয়টি অগ্রাধিকার দিচ্ছে, যা অনেকের মতে ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্থানগুলোতে নারীদের উপস্থিতি বাড়লে সামগ্রিকভাবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী হবে। পাশাপাশি গ্রামীণ স্তর থেকে শুরু করে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত নারীদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব তৈরি করার প্রয়োজনীয়তাও সামনে আসছে। অনেকেই আশা করছেন, ধারাবাহিক উদ্যোগ থাকলে ভবিষ্যতে ইনশাআল্লাহ নারী নেতৃত্ব আরও দৃশ্যমান হবে এবং দেশের উন্নয়ন যাত্রায় তাদের অবদান আরও বাড়বে।
For further actions, you may consider blocking this person and/or reporting abuse
Top comments (5)
ভাই, স্থানীয় সরকারে নারী প্রতিনিধিদের জন্য কি আলাদা কোনো প্রশিক্ষণ কর্মসূচির কথা বলা হয়েছে?
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, নারীদের নেতৃত্বে আগানোটা দেশের জন্য অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে ইনশাআল্লাহ।
amar mote bhai, decision making level e narider active participation barle overall governance e transparency o accountability barte pare InshaAllah. eta niye aro research based policy kora dorkar.
আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি রাজনৈতিক দলে নারীদের ভূমিকা বাড়লে সিদ্ধান্তগুলো আরও বাস্তবসম্মত হয়, আলহামদুলিল্লাহ এটা ইতিবাচক দিক। ইনশাআল্লাহ সামনে আরও অংশগ্রহণ বাড়বে।
হাহা ভাই, রাজনৈতিক দলেরা এখন এমনভাবে নারী ক্ষমতায়ন নিয়ে কথা বলছে যে মনে হচ্ছে কালকেই সবাই মাশাআল্লাহ ফেমিনিস্ট হয়ে যাবে। দেখি শেষ পর্যন্ত কাজ হয় নাকি শুধু পোস্টারেই থাকে।