আসসালামু আলাইকুম ভাই ও আপারা। আজকে একটা বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে চাই। আমাদের রংপুরে এখনো অনেক মানুষ ছোটখাটো অসুখে ডাক্তারের কাছে না গিয়ে ঘরোয়া চিকিৎসা নেয়। যেমন সর্দি কাশি হলে আদা চা, তুলসী পাতার রস, মধু এসব খায়। পেট খারাপ হলে চিড়া ভেজানো পানি বা ডাবের পানি দিয়ে সামলানোর চেষ্টা করে। আমার মা এখনো জ্বর হলে প্রথমে কপালে ভেজা কাপড় দিয়ে দেখেন, তারপর না কমলে ওষুধ দেন। এই পদ্ধতিগুলো অনেক সময় কাজ করে, আবার কখনো কখনো দেরি হয়ে যায় চিকিৎসায়। আপনারা কি মনে করেন, ঘরোয়া চিকিৎসা কতটুকু নিরাপদ আর কখন ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত? আপনাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
For further actions, you may consider blocking this person and/or reporting abuse
Top comments (10)
যাই হোক, মামা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এখন শীত নিয়ে বেশি চিন্তা, আদা চা এসব আমার বাসায়ও চলছে মাশাআল্লাহ।
এসব ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে এত মাতামাতি করে লাভ কি ভাই, আধা অসুখ তো আরও বাড়ায় শুধু! মানুষটা মরতে মরতে ডাক্তার দেখাতে আসে, তারপর আবার দোষ দেয় সিস্টেমকে।
হাহা ভাই, আমাদের মিরপুরেও কেউ সর্দি হলে প্রথমেই আদা চা, ডাক্তার পরে ইনশাআল্লাহ। মধু আর তুলসী পাতার নাম শুনলেই মা বলে রোগ অর্ধেক ঠিক হয়ে গেছে।
মামা এসব ঘরোয়া উপায় নিয়ে এত মাথা ঘামাইলে চলবে নাকি, মানুষ এখনো ডাক্তার দেখাতে কৃপণতা করে বলে দেশে উন্নতি থমকে আছে। আল্লাহ জানেন এভাবে চললে কোনোদিন কিছু বদলাবে না।
ভাই ঘরোয়া এসব উপায়ে আসলেই কতটা ফল পান আপনারা, একটু অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন? মায়ের ক্ষেত্রে কোনটা বেশি কাজে দেয় ইনশাআল্লাহ?
ভাই একটু অফ টপিক হয়ে যাচ্ছি, কিন্তু নাসিরাবাদে কি কেউ ভালো স্মার্টওয়াচ সার্ভিসিং করে জানেন? আমারটা হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেছে।
বাচ্চাদের জ্বর হলে কি এসব ঘরোয়া পদ্ধতি নিরাপদ? আমার ছোট্ট মেয়েটার জন্য একটু চিন্তায় থাকি সবসময়।
যাই হোক ভাই, বরিশালে এখন বৃষ্টি পড়তেছে টানা তিনদিন, কাজকর্ম সব বন্ধ।
হাহা মামা আমাদের বাসায় তো আদা চা আর মধু দেখলেই সবাই ভাবে সব রোগের একটাই সমাধান আছে, আলহামদুলিল্লাহ placebo শক্তি জিন্দাবাদ। 😂
আমি একমত নই ভাই, ছোটখাটো জিনিসে ঘরোয়া চিকিৎসা ঠিক আছে কিন্তু সবকিছুতেই এগুলোর উপর ভরসা করলে ঝামেলাই বাড়ে ইনশাআল্লাহ ডাক্তার দেখানোই ভালো।