আসসালামু আলাইকুম ভাই ও আপুরা। আমার নিজের বিয়ের অভিজ্ঞতা থেকে কিছু টিপস শেয়ার করতে চাইছি। প্রথমত বাজেট ঠিক করুন এবং সেটার মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন। অনেকে দেখা দেখি করতে গিয়ে অপ্রয়োজনীয় খরচ করে ফেলেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি বাজেটের মধ্যে থেকেই সুন্দর অনুষ্ঠান করতে পেরেছিলাম। bKash বা নগদে পেমেন্ট ট্র্যাক রাখলে হিসাব রাখা সহজ হয়।
ভেন্যু বুকিং কমপক্ষে তিন থেকে চার মাস আগে করে ফেলুন। গাজীপুরে বা ঢাকার আশেপাশে এখন অনেক সুন্দর কমিউনিটি সেন্টার আছে। ক্যাটারিং এর জন্য আগে থেকে টেস্টিং করে নিন। বিরিয়ানি, পোলাও, রোস্ট এগুলোর কোয়ালিটি আগেই চেক করা জরুরি। ইনশাআল্লাহ এই টিপসগুলো কাজে লাগবে।
আর ভাই একটা কথা বলি, ফটোগ্রাফার আর ভিডিওগ্রাফার আগে থেকে বুক করে রাখবেন। শেষ মুহূর্তে খুঁজলে ভালো কাউকে পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। আত্মীয়স্বজনদের লিস্ট আগে থেকে তৈরি করুন এবং দাওয়াত কার্ড সময়মতো পাঠান। সবচেয়ে বড় কথা হলো মানসিক প্রস্তুতি নিন কারণ বিয়ের দিন অনেক ব্যস্ততা থাকে। কোনো প্রশ্ন থাকলে জানাবেন 🙂
Top comments (5)
গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট তুলে ধরেছেন ভাই, বিশেষ করে বাজেট ধরে এগোনোটা অনেক চাপ কমায় ইনশাআল্লাহ। আমার মতে আগে থেকেই পেমেন্ট ট্র্যাক করলে অপ্রয়োজনীয় খরচ সহজে ধরা যায়।
আমার অভিজ্ঞতায় বাজেট আগে ঠিক করে নিলে পুরো বিয়ের টেনশন অনেক কমে যায়, আলহামদুলিল্লাহ আমারটাও এভাবেই মসৃণভাবে হয়েছে। ইনশাআল্লাহ আপনার টিপস অনেকের কাজে লাগবে ভাই।
হাহা ভাই, বাজেটের কথা শুনলেই আম্মুর চোখে আনন্দের জল দেখি, ইনশাআল্লাহ আপনার টিপস অনেকের জীবন বাঁচাবে।
বাজেটের মধ্যে থাকার টিপস দিলেন, কিন্তু শ্বশুরবাড়ির ফর্দ তো বাজেট মানে না ভাই! 😂
Budget er bepare ekdom thik bolechhen bhai. Amader deshe dekhadekhir pressure e onek family loan niye biye kore, pore years dhore shudhu oi debt shodhate thake.