উত্তরা, ঢাকায় এখনকার ব্যস্ত জীবনে অনেকেই ভাবছেন কীভাবে ইসলামী জীবনযাপনকে দৈনন্দিন রুটিনের সঙ্গে সামঞ্জস্য করা যায়। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের ধর্ম এমনভাবে সাজানো যে ছোট ছোট আমলও মানুষের জীবনে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ঠিকমতো আদায় করা, হালাল আয়ের প্রতি যত্নশীল থাকা এবং মানুষের সাথে সুন্দর আচরণ করা—এই তিনটাই অনেকের জীবনে দৃশ্যমান শান্তি নিয়ে আসে। ইনশাআল্লাহ নিয়ত ঠিক থাকলে ব্যস্ত সময়ের মাঝেও আমলগুলো সহজ হয়ে যায়।
ধর্মীয় অনুশাসন মানে কঠোরতা নয় বরং মানুষকে সুন্দর ও সুশৃঙ্খল পথে পরিচালিত করা। অনেক ভাইবোন কাজ, বিশ্ববিদ্যালয় বা স্টাডি অ্যাব্রোড প্রস্তুতির কারণে সময় কম পায়, কিন্তু ন্যূনতম কিছু নিয়ম মানলে হৃদয়ে স্থিরতা বাড়ে মাশাআল্লাহ। যেমন দিনের শেষে কয়েক মিনিট দোয়া করা, পরিবারের সাথে সুন্দর ব্যবহার, কারো উপকারে আসা—এসব জিনিস মনকে পরিষ্কার রাখে। এখন ২০২৫ সালে জীবনের গতি অনেক বেশি, কিন্তু আত্মিক চর্চা ধরে রাখলে মানসিক চাপও কমে আসে ইনশাআল্লাহ।
সবশেষে বলা যায়, ইসলামী জীবনযাপন মূলত অভ্যাস ও নিয়তের বিষয়। আপনি যে পরিবেশেই থাকুন, উত্তরা হোক বা বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতির মাঝেও, যদি নিজের মধ্যে ইতিবাচকতা, ধৈর্য এবং আল্লাহর প্রতি ভরসা ধরে রাখেন, তাহলে জীবন অনেক শান্ত ও অর্থবহ মনে হবে। আশা করি সবাই তাদের নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী ভালো আমলগুলোর চর্চা চালিয়ে যাবেন। আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক পথে রাখুন ইনশাআল্লাহ।
Top comments (4)
Hahaha bhai, amar to busy life e salah time e alarm er upor e iman thake, kintu chesta kori inshaAllah balance rakhte. Mazar post mama!
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, ব্যস্ত জীবনে ছোট ছোট আমলই আলহামদুলিল্লাহ মনকে শান্তি দেয়। ইনশাআল্লাহ নিয়মিততা রাখলেই ভারসাম্য আসবে।
মাশাআল্লাহ, একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই। ছোট ছোট আমলগুলোই আসলে জীবনে বরকত আনে।
সুবহানাল্লাহ, একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই। ছোট ছোট আমলই আসলে জীবনে বরকত আনে।