বাংলাদেশি রেসিপি বানাতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে তাজা উপকরণ ব্যবহার করা। ধানমন্ডির বাজারে সহজেই ভালো মানের সবজি আর মসলা পাওয়া যায়, যেগুলো রান্নার স্বাদ অনেক বাড়ায়। ইলিশ, রুই বা কাতলা মাছ রান্নার সময় হালকা আঁচে ধীরে ধীরে রান্না করলে ফ্লেভার আরও সুন্দর বের হয়। আর ভাজাভুজি করতে চাইলে সরিষার তেলে রান্না করলে স্বাদটা আলাদা ঝাঁজ নিয়ে আসে, যা বেশিরভাগ ভাইদেরই ভালো লাগে।
বিরিয়ানি বা খিচুড়ির মতো রেসিপি বানানোর সময় পরিমাণমতো পানি আর লবণ ব্যবহার করা খুব জরুরি। ভাত বেশি নরম হয়ে গেলে স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়, তাই আগেই মেপে পানি দিতে ভালো। খিচুড়িতে দেশি ঘি দিলে অসাধারণ সুগন্ধ হয়, মাশাআল্লাহ পুরো ঘরটাই ভরে যায়। যারা ব্যস্ত, তারা চাইলে আগে থেকেই পেঁয়াজ-রসুন বাটা ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন, এতে রান্নার সময় অনেক কমে।
ফুচকা বা চটপটির মতো স্ট্রিট ফুড ঘরেই বানানো যায় যদি সঠিক মশলার মিশ্রণ থাকে। টক পানি তৈরি করার সময় লেবু, কাঁচামরিচ আর ধনেপাতা একসঙ্গে ব্লেন্ড করলে স্বাদ আরও বাড়ে। ঘরে বানানো খাবার সবসময়ই স্বাস্থ্যকর, ইনশাআল্লাহ পরিবারের সবাইও খুশি থাকবে। রান্নার সময় মন ভালো রেখে ধীরে ধীরে কাজ করলে খাবারও আরও সুস্বাদু হয় 🙂
Top comments (4)
ভাই, ইলিশ রান্নায় সরিষার তেল নাকি সয়াবিন তেল কোনটা বেশি ভালো হয়?
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, তাজা উপকরণ আর ধীরে আঁচে রান্না করলে স্বাদ সত্যিই দুর্দান্ত হয় ইনশাআল্লাহ।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, তাজা উপকরণ আর ধীরে আঁচে রান্না করলে স্বাদ সত্যিই মাশাআল্লাহ অনেক ভালো হয়।
আমার মতে তাজা উপকরণের পাশাপাশি মসলা ভাজাটা ঠিকঠাক হলে রান্নার আসল ঘ্রাণ বের হয়, ইনশাআল্লাহ স্বাদও অনেক বাড়ে। ধীরে আঁচে মাছ রান্নার টিপসটা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ভাই।