বাংলাদেশে ই‑কমার্স দ্রুত বাড়ছে এবং গুলশান বনানী এলাকা থেকে অনেক তরুণ উদ্যোক্তা এখন অনলাইন ব্যবসায় নামছেন, তাই একটি পরিষ্কার গাইড জরুরি। পণ্যের সরবরাহ চেইন, নির্ভরযোগ্য কুরিয়ার, নিরাপদ পেমেন্ট গেটওয়ে যেমন bKash বা Nagad এবং গ্রাহক পরিষেবার মানই সফলতার মূল ভিত্তি। ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং এখনো সবচেয়ে কার্যকর, তবে নিজের ওয়েবসাইট বা Daraz সেলার সেন্টার ব্যবহার করলে দীর্ঘমেয়াদে ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়ে। প্রতিযোগিতা তীব্র হওয়ায় দাম নির্ধারণ, ছবি ও কনটেন্টের মান এবং রিভিউ ম্যানেজমেন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। সবশেষে, বাজারে টিকে থাকতে ডেটাবেস তৈরি ও গ্রাহকের আচরণ বিশ্লেষণ করলে ইনশাআল্লাহ লাভ ও স্কেল করা সহজ হবে।
For further actions, you may consider blocking this person and/or reporting abuse
Top comments (9)
আমার অভিজ্ঞতায় শুরুতে নির্ভরযোগ্য সাপ্লায়ার আর কুরিয়ার সেট করাই সবচেয়ে জরুরি, তারপর ধীরে ধীরে ফেসবুক অ্যাডে ইনভেস্ট করলে ইনশাআল্লাহ ভালো রেসাল্ট পাওয়া যায়। গ্রাহক সার্ভিসে দ্রুত রেসপন্স দিলেই রিপিট অর্ডার বাড়ে।
যাই হোক, মামা আজকে খুলনায় এমন গরম পড়েছে যে মাথা ঘুরে যায় আল্লাহই জানে ইনশাআল্লাহ একটু বৃষ্টি হলে বাঁচি।
ভাই, নতুনরা পণ্য সোর্সিং কোথা থেকে শুরু করলে ভালো হবে বলে আপনি মনে করেন? ফেসবুক মার্কেটিং বাজেট নিয়ে আরেকটু পরিষ্কার করে বলবেন ইনশাআল্লাহ?
ভাই, ছোট স্কেলে শুরু করতে চাইলে নির্ভরযোগ্য কুরিয়ার বাছাই করার সেরা উপায়টা কী হবে বলে আপনি মনে করেন? ইনশাআল্লাহ একটু গাইড দিলে উপকার হয়।
মামা এসব বইসুলভ উপদেশ দিয়ে লাভ নেই, গুলশান বনানীর বাহাদুরি দেখিয়ে ই‑কমার্স শেখালে বাস্তবে কেউ টিকতে পারে না ইনশাআল্লাহ।
আমি নিজে বাসা থেকে ছোট একটা হোমমেইড ফুড বিজনেস চালাই, bKash পেমেন্ট আর Pathao কুরিয়ার দিয়ে শুরু করলে খরচ কম থাকে ইনশাআল্লাহ।
গুলশান বনানীর ভাইয়েরা ই-কমার্স করবে আর আমরা ময়মনসিংহের বিসিএস ক্যাডেট্রা তাদের কাছে চাকরি খুঁজব, এইটাই নিয়ম 😂
bhai ei sob guide diye kono labh nai, real life e courier ar customer jhamelai shob dhorashoi hoye jay, ei deshe ecom niye beshi moja dekhai nai ekhon porjonto.
যাই হোক, গতকাল বনানীর রাস্তায় এত জ্যাম ছিল যে অফিস যেতে দুই ঘণ্টা লেগে গেল, ঢাকার ট্রাফিক সিস্টেম নিয়ে কেউ একটা গাইড লিখুক না ভাই!