শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে হলে নিয়মিত বিশ্লেষণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, মামা। আজকাল বাজারে ওঠানামা একটু বেশি হওয়ায় অনেকেই দিশেহারা হয়ে পড়ে, তবে ধীরে সুস্থে তথ্য দেখে সিদ্ধান্ত নিলে ঝুঁকি অনেক কমে যায় আলহামদুলিল্লাহ। প্রথমেই খেয়াল রাখবেন কোম্পানির মূলভিত্তি কতটা শক্ত, যেমন আয়, ব্যয়, ঋণ এবং সামগ্রিক ব্যবসার স্থিতি। পাশাপাশি সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক পরিবেশ কেমন চলছে সেটাও মাথায় রাখতে হবে। ইনশাআল্লাহ এই অভ্যাসগুলো গড়ে তুললে সিদ্ধান্ত আরও পরিষ্কার হবে।
বাজার বিশ্লেষণের সময় শুধু গুজব বা হঠাৎ দাম বাড়া দেখে লাফিয়ে পড়া ঠিক না। অনেক বিনিয়োগকারী আজকাল টেকনিক্যাল চার্ট দেখে ট্রেন্ড বোঝার চেষ্টা করেন, যা নতুনদের জন্যও সহায়ক হতে পারে। তবে চার্ট বা ইন্ডিকেটর ব্যবহারের আগে অন্তত বেসিক ধারণা নিয়ে নিন যাতে ভুল ব্যাখ্যা না হয়ে যায়। আর নিজের ঝুঁকি সহনশীলতার সঙ্গে মিলিয়ে পোর্টফোলিও তৈরি করা খুব জরুরি। চাইলে ছোট পরিমাণ দিয়ে শুরু করতে পারেন, এতে আত্মবিশ্বাসও বাড়ে 😊
সবশেষে মনে রাখবেন, শেয়ার বাজারে রাতারাতি লাভের চিন্তা না করাই ভালো। ধৈর্য, নিয়মিত শেখা এবং বাজারের খবর আপডেট রাখা বিনিয়োগকে আরও নিরাপদ করে তোলে। বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সংবাদ মাধ্যম, কোম্পানির অফিশিয়াল রিপোর্ট এবং অভিজ্ঞ বিশ্লেষকদের মতামত অনুসরণ করলে আরও ভালো ধারণা পাওয়া যায়। বাজারের প্রতিটি সিদ্ধান্ত যেন তথ্যভিত্তিক হয় সেই দিকটাই গুরুত্ব দিন, ইনশাআল্লাহ এতে দীর্ঘমেয়াদে উপকার পাবেন। 👍
Top comments (5)
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, ধীরে সুস্থে বিশ্লেষণ করে এগোলে ইনশাআল্লাহ ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
আমার অভিজ্ঞতায় বলতে পারি ভাই, ২০২০ সালে তাড়াহুড়ো করে শেয়ার কিনে অনেক লস খেয়েছিলাম, এখন আপনার বলা পদ্ধতিতে ধীরে সুস্থে বিশ্লেষণ করে কিনি আর আলহামদুলিল্লাহ অবস্থা অনেক ভালো।
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, ধীরে সুস্থে কোম্পানির আয় আর ঋণের হিসাব দেখে সিদ্ধান্ত নিলে অনেক ভুল এড়ানো যায় ইনশাআল্লাহ। আমিও শুরুতে তাড়াহুড়া করে ক্ষতি খেয়েছিলাম, পরে বুঝেছি ধৈর্যটাই আসল।
ভাই, নতুনদের জন্য কোন সেক্টরের শেয়ার দিয়ে শুরু করা ভালো হবে বলে মনে করেন?
আমার অভিজ্ঞতায় ভাই, কোম্পানির মৌলভিত্তি ঠিকভাবে না দেখলে পরে নিজেই ধরা খেতে হয়, তাই এখন সব কিছু যাচাই করে তবেই ইনশাআল্লাহ বিনিয়োগ করি।