ই কমার্স ব্যবসা এখন ঢাকার ফ্রিল্যান্সারদের মাঝে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে গুলশান আর বনানীর তরুণরা অনলাইনে নিজের ব্র্যান্ড তৈরিতে আগ্রহী। শুরুতে আপনার পণ্যের মান নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ গ্রাহক প্রথম কেনাকাটায় খুশি হলে পরেরবারও ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ। পণ্য নির্বাচন করার সময় খেয়াল রাখবেন বাজারে কী চাহিদা আছে আর কোন নিসে কম প্রতিযোগিতা রয়েছে। চাইলে Daraz, Facebook Marketplace বা নিজের website দিয়েও শুরু করতে পারেন।
পেমেন্ট সিস্টেম সেটআপ করাও জরুরি কারণ গ্রাহকদের সুবিধা দিতে bKash, Nagad বা কার্ড পেমেন্ট রাখা ভালো। ডেলিভারির জন্য Pathao বা অন্য নির্ভরযোগ্য কুরিয়ার ব্যবহার করলে গ্রাহকের আস্থা বাড়ে। সোশ্যাল মিডিয়ায় পণ্যের ছবি যতটা সম্ভব পরিষ্কারভাবে দিন এবং ছোট ছোট ভিডিও দিলে এনগেজমেন্ট আরও বাড়বে মাশাআল্লাহ। নিয়মিত গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখলে তারা আপনার ব্র্যান্ডকে সহজেই বিশ্বাস করবে।
শেষে মনে রাখবেন ই কমার্সে সফলতা একদিনে আসে না, ধৈর্য আর ধারাবাহিকতাই আসল শক্তি। প্রতিদিন অল্প অল্প উন্নতি করার চেষ্টা করুন এবং গ্রাহকের ফিডব্যাক গুরুত্ব দিয়ে শুনুন। আলহামদুলিল্লাহ আমাদের দেশে এখন অনলাইন শপিং দ্রুত বাড়ছে, তাই সুযোগও বাড়ছে। পরিশ্রম করলে নিজের ব্র্যান্ড দাঁড় করানো একদমই সম্ভব ইনশাআল্লাহ।
Top comments (5)
আমার অভিজ্ঞতায় রংপুরে ছাত্ররাজনীতি কাছ থেকে দেখে বুঝেছি অনেক ভালো তরুণ এগিয়ে আসতে চাইলেও পরিবেশটাই তাদের নিরুৎসাহিত করে ফেলে। একটু সিস্টেম ঠিক হলে ইনশাআল্লাহ তরুণদের অংশগ্রহণেই পরিবর্তন আসবে।
bhai product sourcing er jonno best option ki? local supplier naki import kora bhalo hobe?
পণ্যের মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি ডেলিভারি টাইম ঠিক রাখাটাও সমান জরুরি ভাই, এই দুইটা মিলে গেলে কাস্টমার রিটেনশন অনেক বাড়ে।
পণ্যের মান ঠিক রাখাটাই আসল চ্যালেঞ্জ ভাই, বেশিরভাগ নতুন উদ্যোক্তা এখানেই ভুল করে ফেলে।
হাহা ভাই, গুলশান বনানীর তরুণরা ই কমার্স শুরু করতে গিয়া যেন প্রথমে লাইটিং সেটআপই না খুলে বসে, নইলে প্রোডাক্টের ছবি দেখে গ্রাহকই পালাইয়া যাবে। মাশাআল্লাহ ভালো লেখা।