আসসালামু আলাইকুম ভাই ও আপুরা। আজকে একটু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই। বাংলাদেশের রাজনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে আমাদের সত্যিই ভাবা দরকার। আলহামদুলিল্লাহ, গত কয়েক দশকে আমরা অনেক এগিয়েছি, কিন্তু এখনো অনেক পথ বাকি আছে।
আমাদের বরিশাল বিভাগের কথাই বলি। স্থানীয় পর্যায়ে নারী ইউপি সদস্য এবং চেয়ারম্যানদের সংখ্যা বাড়ছে। আমার নিজের এলাকায় দেখেছি, নারী প্রতিনিধিরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বেশি মনোযোগ দেন। তারা গ্রামের মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার ব্যাপারে পরিবারগুলোকে উৎসাহিত করেন। এটা সত্যিই প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
তবে সমস্যাও আছে ভাই। সংসদে সংরক্ষিত আসন থাকলেও সরাসরি নির্বাচিত নারী সাংসদের সংখ্যা এখনো কম। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, নারী প্রার্থীরা মনোনয়ন পাওয়ার সময় বৈষম্যের শিকার হন। পারিবারিক ও সামাজিক বাধাও রয়েছে। গ্রামের দিকে এখনো অনেক মেয়ে রাজনীতিতে আসতে চাইলে পরিবার থেকে বাধা পায়। এই মানসিকতা বদলাতে হবে।
ইনশাআল্লাহ আগামী দিনে পরিস্থিতি আরো ভালো হবে। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় Facebook ও YouTube এ নারী অধিকার নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। নারীরা নিজেরাও এখন বেশি সোচ্চার। ঢাকা, চট্টগ্রাম থেকে শুরু করে খুলনা, রাজশাহী সব জায়গায় নারী নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে।
শেষ কথা হলো, নারী ক্ষমতায়ন শুধু নারীদের বিষয় না, এটা পুরো জাতির উন্নয়নের বিষয়। আমরা পুরুষরাও এই আন্দোলনে সমান অংশীদার। মাশাআল্লাহ, বাংলাদেশের নারীরা প্রমাণ করেছেন তারা যেকোনো ক্ষেত্রে সফল হতে পারেন। এখন দরকার শুধু সুযোগ ও সমর্থন। আপনাদের মতামত জানাবেন ভাই।
Top comments (5)
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, আলহামদুলিল্লাহ আমরা এগোচ্ছি কিন্তু সামনে আরও কাজ বাকি আছে ইনশাআল্লাহ।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই। আলহামদুলিল্লাহ অনেক এগিয়েছি, তবে স্থানীয় পর্যায়ে নারীদের আরো সুযোগ দেওয়া দরকার।
আমাদের গ্রামে একজন নারী ইউপি মেম্বার আছেন, মাশাআল্লাহ উনি এলাকার পানি সমস্যা সমাধানে যতটা কাজ করেছেন আগের পুরুষ মেম্বাররা কেউ করেননি।
আমার মতে ঢালিউডে এমন ভিজুয়াল কোয়ালিটির ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে দর্শকের আস্থা আরও বাড়বে ইনশাআল্লাহ। গল্পের দিকটা একটু বেশি শক্তিশালী হলে মুভিটা আরও প্রভাব ফেলতে পারত বলে মনে হলো।
ভাই, আপনার মতে বরিশাল বিভাগে নারী নেতৃত্ব বাড়াতে সবচেয়ে বড় বাধা কোনটা বলে মনে করেন? একটু বিস্তারিত বললে ভালো হয় ইনশাআল্লাহ।