ভাই, আজকাল বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটা অনেক বড় হয়ে গেছে। প্রবাসে থেকেও দেখি দেশের তরুণরা এখন Upwork, Fiverr, Freelancer এর মতো প্ল্যাটফর্মে দারুণ কাজ করছে। আলহামদুলিল্লাহ, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের শীর্ষ ফ্রিল্যান্সিং দেশগুলোর মধ্যে একটি। যারা নতুন শুরু করতে চাইছেন, তাদের জন্য বলি, প্রথমে একটা নির্দিষ্ট স্কিল শিখুন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং কিংবা কনটেন্ট রাইটিং যেকোনো একটা বেছে নিন।
শুরুতে কাজ পেতে একটু কষ্ট হবে, এটা স্বাভাবিক। তবে ধৈর্য ধরে ভালো পোর্টফোলিও বানান এবং ক্লায়েন্টদের সাথে সুন্দর যোগাযোগ রাখুন। পেমেন্টের জন্য Payoneer একাউন্ট খুলে রাখুন, তারপর bKash বা ব্যাংকে টাকা আনতে পারবেন সহজেই। ইনশাআল্লাহ, নিয়মিত কাজ করলে ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে ভালো ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।
আরেকটা কথা বলি, শুধু স্কিল থাকলেই হবে না, ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানো খুবই জরুরি। বিদেশি ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করতে গেলে ভালো কমিউনিকেশন স্কিল লাগবে। ঢাকায় এখন অনেক ট্রেনিং সেন্টার আছে, অনলাইনেও YouTube এ বাংলায় প্রচুর ফ্রি টিউটোরিয়াল পাবেন। সময় দিন, পরিশ্রম করুন, মাশাআল্লাহ সফলতা আসবেই।
Top comments (5)
আমার অভিজ্ঞতায় শুরুতে প্রোফাইল ঠিকমতো সেট করা আর নিয়মিত স্কিল প্র্যাকটিস করাই সবচেয়ে বেশি কাজে আসে, ইনশাআল্লাহ ধৈর্য রাখলে ফল মিলবে। আমিও প্রথম দিকে একদম জিরো থেকে শুরু করেছিলাম, এখন আলহামদুলিল্লাহ ভালোই চলছে।
Bhai, notun der jonno ki skill shikha shuru kora valo hobe? Web development naki graphic design?
হাহা ভাই, টিপস ভালোই দিলেন, এখন শুধু কাজ পাওয়ার অপেক্ষা ইনশাআল্লাহ, না হলে আবার আম্মু বলবে সারাদিন কম্পিউটারে কী করি।
হাহা ভাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে গেলে প্রথম ৬ মাস ক্লায়েন্ট খুঁজতে খুঁজতে চুল পাকা হয়ে যায়, তারপর ইনশাআল্লাহ সব ঠিক হয়ে যায়!
Amar mote shob cheye important holo ekta specific skill e focus kora, onek notun freelancer shob kichu korte chaile result paina, ekta niche e expert hole client ber kora onek shohoj hoy.