সম্প্রতি দেশে স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রবণতা বেড়েছে এবং অনেকে সুষম ডায়েট প্ল্যান অনুসরণে আগ্রহী হচ্ছেন মাশাআল্লাহ. বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিনের খাবারে ভাত, ডাল, শাকসবজি, প্রোটিন এবং ফলের সঠিক ভারসাম্য রাখা খুবই জরুরি. বিশেষ করে যারা কর্মব্যস্ত জীবনে প্রবাসে আছেন, তাদের জন্য সহজ ও টেকসই ডায়েট রুটিন আরও গুরুত্বপূর্ণ. তারা পরামর্শ দিচ্ছেন দিনে পর্যাপ্ত পানি পান করতে এবং প্রসেসড খাবার কম খেতে. ইনশাআল্লাহ নিয়ম মেনে চললে ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়.
স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, ডায়েট প্ল্যান মানলেই দ্রুত ফল পাওয়া যায় না, বরং ধীরে ধীরে দীর্ঘমেয়াদী উপকার পাওয়া যায়. অনেকেই এখন সকালে হালকা নাশতা এবং দুপুরে সুষম খাবার খাওয়ার পরামর্শ অনুসরণ করছেন. পাশাপাশি নিয়মিত হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম যুক্ত করলে শরীর আরও ভালো থাকে. যারা মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করেন, তারা ক্যালরি ট্র্যাকিং সুবিধাও কাজে লাগাচ্ছেন 😊. বিশেষজ্ঞদের মতে, নিজের শরীরের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা করলেই ডায়েট সবচেয়ে কার্যকর হয়.
বিভিন্ন অনলাইন ফোরামে দেখা যাচ্ছে, মানুষ এখন ঘরে তৈরি খাবারকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন. বিশেষ করে ঢাকাসহ বড় শহরে ব্যস্ত জীবনে অনেকেই সহজ ডায়েট তালিকা বানিয়ে সেটা নিয়মিত অনুসরণ করছেন. প্রবাসী ভাইয়েরা বলছেন, স্বাস্থ্য রক্ষা এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি জরুরি. আলহামদুলিল্লাহ সচেতনতা বাড়ায় অনেকেই ইতিবাচক পরিবর্তন অনুভব করছেন. স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সবাইকে ধৈর্য ধরে ডায়েট প্ল্যান চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন.
Top comments (3)
আমার অভিজ্ঞতায় ভাত কমিয়ে শাকসবজি আর প্রোটিন বাড়ালে ওজন খুব ভালো নিয়ন্ত্রণে থাকে, ইনশাআল্লাহ। চাইলে সপ্তাহে একদিন মিল প্রেপ করে রাখলেও ব্যস্ত জীবনে ডায়েট মেনে চলা সহজ হয়।
ডায়েট প্ল্যান তো বানাই প্রতি মাসে, সমস্যা হইলো বিরিয়ানির গন্ধ পেলেই সব ভুইলা যাই 😂
ভাই, আমি একমত নই কারণ শুধু সুষম ডায়েট বললেই হবে না, আমাদের দেশের ভাতনির্ভর খাবারের বাস্তবতা আর এতো ব্যস্ত লাইফে এসব ঠিকমতো মেনে চলা অনেক কঠিন। প্রবাসীদের জন্য তো আরও চ্যালেঞ্জিং ইনশাআল্লাহ বুঝবেন।