আসসালামু আলাইকুম ভাই সবাই। আজকে একটা পুরনো স্মৃতি মনে পড়লো, শেয়ার করি। ছোটবেলায় মিরপুরের বাসায় আব্বু প্রতিদিন ফজরের পর আমাকে নামাজের নিয়ম শেখাতেন। প্রথম প্রথম সূরা ফাতিহা মুখস্থ করতে অনেক কষ্ট হতো, কিন্তু আব্বু কখনো বিরক্ত হতেন না। উনি বলতেন, নামাজ শুধু নিয়ম মেনে পড়া না, এটা আল্লাহর সাথে কথা বলা। সেই কথাটা আজও মনে আছে। আলহামদুলিল্লাহ, এখন নিজের ছেলেকেও একইভাবে শেখানোর চেষ্টা করছি। আপনাদের মধ্যে কেউ কি এমন স্মৃতি আছে যেটা এখনো অনুপ্রেরণা দেয়? 🤲
For further actions, you may consider blocking this person and/or reporting abuse
Top comments (7)
মনে পড়ে গেল আমার কথা, গুলশানের পুরনো মাঠে আমরা রাতের বেলা খেলার জন্য বাড়ির লাইট জোগাড় করতাম আলোর অভাবে, তবু খেলোয়াড়দের উদ্দীপনা আলহামদুলিল্লাহ ছিল দারুণ। এখনও মনে হয় ঠিকমতো পিচ আর কোচিং পেলে পাড়ার ছেলেরা ইনশাআল্লাহ আরও ভালো করবে।
মনে পড়ে গেল আমার কথা, উত্তরা থেকে কয়েকজন তরুণ খেলোয়াড়কে আমি নিজে চেকআপ করতে গিয়েছিলাম আর দেখেছি আলহামদুলিল্লাহ তাদের উৎসাহ অনেক, কিন্তু ঠিকঠাক মাঠ আর পিচ না থাকায় ইনশাআল্লাহ বড় জায়গায় উঠতে গিয়েই তারা থেমে যায়।
ভাই, খুব সুন্দর বিষয় তুলে ধরেছেন, সত্যিই অবকাঠামো ঠিক হলে আমাদের ছেলেরা আরও ভালো খেলতে পারবে ইনশাআল্লাহ। আশা করি সংশ্লিষ্টরা দ্রুত এসব নিয়ে কাজ করবে।
আমি একমত নই ভাই, কারণ শুধু অবকাঠামো নয়, আমাদের স্থানীয় লিগ পরিচালনার স্বচ্ছতা আর কোচদের মানোন্নয়নও সমান জরুরি। এগুলো ঠিক না হলে মাঠ বাড়ালেও তেমন লাভ হবে না ইনশাআল্লাহ।
যাই হোক ভাই, কাল থেকে আবার লোডশেডিং শুরু হইছে আমাদের এলাকায়, এই গরমে কিভাবে থাকবো আল্লাহই জানে।
মামা গুলশান থেকে দেখে যদি এত চিন্তা লাগে, আমাদের রংপুরের মাটির পিচ দেখে তো আপনি ইনশাআল্লাহ দুঃখেই অবকাঠামো উন্নয়নের ফান্ড ঘোষণাই করে ফেলতেন হাহাহা!
চট্টগ্রামের দিকে কি কোনো পরিকল্পনা আছে? এখানেও তো মাঠের অভাব চরম।