বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে আগে থেকেই পরিকল্পনা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আপনি HSC বা SSC শেষে থাকলে এখনই নিজের লক্ষ্য ঠিক করুন, কোন দেশে কোন বিষয় পড়তে চান তা পরিষ্কার করুন। গুগল সার্চ, YouTube ভিডিও বা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল website দেখে তথ্য জোগাড় করতে পারেন। মাশাআল্লাহ, এখন অনেক স্কলারশিপের সুযোগ আছে, তাই শুরু থেকে রেজাল্ট ভালো রাখলে উপকার পাবেন। ইনশাআল্লাহ সঠিক প্রস্তুতি নিলে আবেদন করার সময় আর তাড়া লাগবে না। 🙂
এরপর দরকার ভাষা পরীক্ষার প্রস্তুতি, যেমন IELTS বা TOEFL, যা প্রায় সব দেশেই লাগে। প্রতিদিন ১-২ ঘণ্টা প্র্যাকটিস করলে কয়েক মাসে ভালো স্কোর পাওয়া সম্ভব, আলহামদুলিল্লাহ অনেক স্টুডেন্টই এভাবে সফল হন। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেমন পাসপোর্ট, ট্রান্সক্রিপ্ট, রেফারেন্স লেটার আগে থেকেই সাজিয়ে রাখুন। bKash বা আন্তর্জাতিক পেমেন্ট কার্ড ব্যবহার করে ফি পরিশোধের ব্যবস্থাও আগেই দেখে নিন। আবেদন পাঠানোর পর ইন্টারভিউ ও ভিসা প্রসেস নিয়ে চিন্তা করতে পারেন ইনশাআল্লাহ সবকিছু সময়মতো হয়ে যাবে।
Top comments (5)
haha bhai guide ta bhalo but "sohoj" ta kothay? passport theke visa, IELTS theke bank statement, sob milaye to ekta full time job hoye jay!
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, আগে থেকে পরিকল্পনা করলে অনেক সুবিধা হয়। ইনশাআল্লাহ কাজে লাগবে অনেকের।
আমার অভিজ্ঞতায় আগে থেকেই দেশ আর বিশ্ববিদ্যালয় ঠিক করে তথ্য জোগাড় করলে পুরো প্রক্রিয়াটা অনেক সহজ হয়ে যায়, আলহামদুলিল্লাহ। স্কলারশিপের জন্যও সময়মতো রিসার্চ শুরু করলে ইনশাআল্লাহ ভালো সুযোগ মিলে।
amar mote bhai, early planning tai main key, especially jara HSC porer gap time use korte chay tara info verify kore agalei bhalo result pabe inshaAllah.
আমার মতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো আগে থেকে IELTS প্রস্তুতি নেওয়া, কারণ এটাতেই বেশিরভাগ স্টুডেন্ট পিছিয়ে পড়ে।