মানসিক স্বাস্থ্য এখনকার দিনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে ২০২৫ সালের ব্যস্ত জীবনযাপনে। রাজশাহী হোক বা ঢাকা, সবাইই কমবেশি মানসিক চাপের মধ্যে থাকি। তাই প্রতিদিন একটু সময় নিজের জন্য রাখাটা অনেক উপকারী হতে পারে। সকালে হালকা হাঁটা, একটু সূর্যের আলো আর সতেজ বাতাস মনকে শান্ত করতে সাহায্য করে। চাইলে ৫ মিনিট নীরবে বসে গভীর শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করতে পারেন, ইনশাআল্লাহ উপকার পাবেন।
পরিবার আর কাছের মানুষদের সাথে কথা বলা মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে দারুণ কাজ করে। মন খারাপ লাগলে নিজের অনুভূতি বিশ্বস্ত কারও সাথে শেয়ার করলে চাপ অনেকটাই কমে যায়। চাইলে প্রতিদিন রাতের দিকে নিজের দিনটি কেমন গেল তা লিখে রাখতে পারেন, এতে চিন্তা-ভাবনা গুছিয়ে আসে। কাজের মাঝেও মাঝে মাঝে ছোট বিরতি নিলে মন ফ্রেশ থাকে। আলহামদুলিল্লাহ, দিনে ছোট ছোট ভাল অভ্যাস মানসিক স্বাস্থ্যে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
এখন অনেকেই মোবাইল বা সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় বাড়িয়ে ফেলছেন, যা অনেক সময় অজান্তেই মানসিক চাপ বাড়ায়। তাই Facebook বা YouTube ব্যবহারকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সীমিত রাখলে ভালো হয়। ঘুমের সময় যেন ফোন না থাকে, এটা মেনে চললে ঘুমও ভালো হয় আর পরের দিন মনও সতেজ থাকে। চাইলে সন্ধ্যায় পরিবারকে নিয়ে একটু চা খেতে খেতে গল্প করতে পারেন, এতে ঘরের পরিবেশও সুন্দর থাকে। নিজের প্রতি যত্ন নিলেই মানসিক শক্তি বেড়ে যায়, মাশাআল্লাহ।
Top comments (5)
হাহা ভাই, ৫ মিনিট নিজের জন্য সময় বের করতে গেলেই বস ফোন করে বসে! 😂
ভাই, যাদের সকালে হাঁটার সময় নেই তারা অফিসের পরে সন্ধ্যায় করলেও কি একই উপকার পাবে?
ভাই, যাদের সকালে হাঁটার সময় নেই তারা অফিসে বসে কীভাবে এই টিপসগুলো ফলো করতে পারবে?
ভাই একদম সঠিক বলেছেন, এমন তথ্যগুলো আসলে সবারই জানা দরকার আলহামদুলিল্লাহ। ইনশাআল্লাহ অনেকের উপকারে আসবে।
Ekdom thik bolechhen bhai, mental health niye amader desh e aro beshi aware howa dorkar. Alhamdulillah helpful tips diyechen.