বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে আগে থেকেই কিছু পরিকল্পনা করা খুব দরকার। রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে অনেক শিক্ষার্থী এখন ইউরোপ, কানাডা বা অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করছে, আলহামদুলিল্লাহ সুযোগও পাচ্ছে। সাধারণত আইইএলটিএস বা টোফেল স্কোর, স্টেটমেন্ট অফ পারপাস, রেফারেন্স লেটার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিকভাবে প্রস্তুত রাখা লাগে। আবেদন প্রক্রিয়াটা এখন অনেকটাই অনলাইনে হওয়ায় কাজ সহজ হয়েছে, তবে প্রতিটি ধাপ মনোযোগ দিয়ে করা জরুরি। ইনশাআল্লাহ সঠিক তথ্য আর প্রস্তুতি থাকলে ভালো স্কলারশিপ পাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আর্থিক সামর্থ্য প্রমাণ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং প্রয়োজন হলে মেডিকেল চেকআপও আগে থেকে ঠিক করে নিতে হয়। সাম্প্রতিক সময়ে অনেক দূতাবাস অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে একটু সময় নিচ্ছে, তাই পরিকল্পনা যত আগে করা যায় তত ভালো। পাশাপাশি দেশের বাইরে যাওয়ার পর জীবনের খরচ, থাকার ব্যবস্থা, পার্টটাইম কাজের নীতি এবং নিরাপত্তা সম্পর্কে জেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে ইউটিউব বা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আপডেট তথ্য সংগ্রহ করছেন, যা বেশ সহায়ক। আল্লাহ চাইলে সঠিক প্রস্তুতি ও ধৈর্য থাকলে বিদেশে পড়াশোনার স্বপ্ন পূরণ করা কঠিন কিছু নয়।
Top comments (5)
Ekdom thik bolechhen bhai, age theke planning kora ta really important. Inshallah amio next year try korbo.
Haha bhai sob preparation er kotha bollen kintu bank balance er kotha bollen na, ota to main boss! 😂
আমার মতে আগে থেকেই ডকুমেন্টগুলো গুছিয়ে রাখা আর স্টেটমেন্ট অফ পারপাস ঠিকভাবে লেখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ইনশাআল্লাহ এতে সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। আইইএলটিএস প্রস্তুতিটাও ধারাবাহিক হলে ভালো ফল আসে।
আমার অভিজ্ঞতায় আগেই আইইএলটিএস আর ডকুমেন্ট ঠিকঠাক করে রাখলে আবেদন করা অনেক সহজ হয়, আলহামদুলিল্লাহ ভালো ফলও পাওয়া যায়। রাজশাহী থেকে আমার কয়েকজন বন্ধু এভাবে ইউরোপে গেছে, ইনশাআল্লাহ আপনাদেরও হবে।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, আগে থেকে প্ল্যানিং না করলে পরে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়।