সম্প্রতি দেশে দুর্নীতি প্রতিরোধ নিয়ে নতুন করে আলোচনা জোরদার হয়েছে, বিশেষ করে প্রশাসনিক সেবা, সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া এবং স্থানীয় পর্যায়ের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার বিষয়টি নিয়ে। বিভিন্ন নাগরিক সংগঠন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানাচ্ছে যে মানুষ এখন আগের তুলনায় আরও সচেতন, এবং অভিযোগ জানানোর প্রবণতাও বাড়ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সরকারি দপ্তরগুলোতেও ডিজিটাল সেবা ব্যবহারের মাধ্যমে অনিয়ম কমানোর চেষ্টা চলমান, যা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে আশাবাদী ভাব দেখা যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জনগণের অংশগ্রহণ বাড়লে দুর্নীতি প্রতিরোধ আরও কার্যকর হতে পারে ইনশাআল্লাহ।
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, আজকাল রাজনৈতিক দলগুলোও নিয়মিত স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির গুরুত্ব নিয়ে বক্তব্য দিচ্ছে, যা জনমতের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তারা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই কাঠামোগত সংস্কার না হলে শুধু ঘোষণার মাধ্যমে বাস্তব পরিবর্তন আনা কঠিন। অনেকেই পরামর্শ দিচ্ছেন যে সচেতনতা কর্মসূচি, গণমাধ্যমের স্বাধীন প্রতিবেদন এবং প্রযুক্তি নির্ভর নজরদারি সব মিলিয়ে দুর্নীতি বিরোধী কার্যক্রমকে গতিশীল করতে সাহায্য করতে পারে আলহামদুলিল্লাহ। সামগ্রিকভাবে দেখা যাচ্ছে, দুর্নীতি প্রতিরোধ এখন একটি জাতীয় আলোচনায় পরিণত হয়েছে, এবং নাগরিকরা ভবিষ্যৎ নিয়ে সতর্ক আশাবাদ প্রকাশ করছেন।
Top comments (4)
bhai ei notun durniti protiprodh uddog gulo real e ground level e koto ta kaj kortese bole apnar kase kono info ase? janle bolben, mashaAllah besh important topic.
একদম সঠিক কথা ভাই। ইনশাআল্লাহ মানুষ সচেতন হলে পরিবর্তন আসবেই।
ভাই, এই অভিযোগ জানানোর প্রক্রিয়াটা আসলে কীভাবে কাজ করে জানাবেন?
আমার মতে শুধু আইন করলেই হবে না, প্রয়োগটাই আসল চ্যালেঞ্জ। ইনশাআল্লাহ জনসচেতনতা বাড়লে পরিবর্তন আসবে।