আজকাল দেশের যুব সমাজ যে ভাবে রাজনীতির প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে, সেটা সত্যিই ইতিবাচক এক পরিবর্তন। অনেক দিন ধরেই তরুণরা মনে করতেন যে রাজনীতি শুধু বড়দের বিষয়, কিন্তু এখন সেই মানসিকতা বদলাতে শুরু করেছে আলহামদুলিল্লাহ। সামাজিক মাধ্যম, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস আর বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগে তরুণদের সক্রিয়তা বাড়ছে। ইনশাআল্লাহ এই প্রবণতা আরও বাড়লে জাতীয় রাজনীতিও নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও শক্তি পাবে।
তবে বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের যুব রাজনীতিতে এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। দলীয় বিভাজন, ব্যক্তিস্বার্থের চাপ এবং ক্যাম্পাসে সহিংসতার পরিবেশ তরুণদের উৎসাহ কমিয়ে দেয়। খুলনা কিংবা ঢাকার অনেক শিক্ষার্থীই বলেন যে তারা পরিবর্তন চান, কিন্তু নিরাপদ পরিবেশ না থাকায় পুরোপুরি যুক্ত হতে পারেন না। তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে বুঝতে হবে যে তরুণদের জন্য একটি স্বচ্ছ, নিরাপদ এবং নৈতিক রাজনীতি তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি।
যুব সমাজ যদি যথাযথ দিকনির্দেশনা পায়, তবে তারা দেশের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারবে ইনশাআল্লাহ। তাদের শক্তি, চিন্তা এবং নতুন ধারণা আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে আরও আধুনিক ও জবাবদিহিমূলক করে তুলতে পারে। তাই সময় এসেছে তরুণদের শুধু সমর্থক নয়, বরং সিদ্ধান্ত গ্রহণের অংশীদার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার। শেষ পর্যন্ত দেশের ভবিষ্যৎ যে তাদের হাতেই, এটা মনে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব।
Top comments (4)
আমার ছোট ভাই গত বছর থেকে ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছে, দেখছি ওর মধ্যে নেতৃত্বের গুণ আর সচেতনতা অনেক বেড়েছে মাশাআল্লাহ।
একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই। তরুণরা এগিয়ে না আসলে দেশের ভবিষ্যৎ কে গড়বে, ইনশাআল্লাহ এই জাগরণ অব্যাহত থাকবে।
আমার ছোট ভাই গত বছর থেকে স্থানীয় যুব সংগঠনে কাজ করছে, মাশাআল্লাহ দেখে ভালো লাগে ওদের উদ্যম।
একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই। তরুণরা এগিয়ে না আসলে দেশের ভবিষ্যৎ কে গড়বে?