মিরপুরে বসে আজকাল মনে হচ্ছে, প্রযুক্তি আর দৈনন্দিন জীবনের সুবিধা মিলিয়ে ভালো কিছু স্টার্টআপ আইডিয়া তৈরি করা যায়। বিশেষ করে ঢাকা শহরের ব্যস্ততা, যানজট আর সেবার ঘাটতি মিলিয়ে অনেক সুযোগ আছে। উদাহরণ হিসেবে, লোকাল ছোট ব্যবসাগুলোকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার জন্য সহজ একটি অ্যাপ সার্ভিস দিলে বেশ কাজ করতে পারে, ইনশাআল্লাহ। মানুষ এখন অনলাইনে অর্ডার দিতে বেশি স্বচ্ছন্দ, তাই ভ্যারিফাইড ডেলিভারি সার্ভিসও ভালো চলতে পারে।
আরেকটা দিক হচ্ছে স্কিল শেয়ারিং বা মাইক্রো সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম। ধরুন, কেউ গ্রাফিক ডিজাইন জানে, কেউ ভিডিও এডিটিং বা গৃহশিক্ষকতা করে, তাদেরকে একটা নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্মে যুক্ত করা গেলে সবারই উপকার হবে। আজকাল অনলাইন শেখার চাহিদাও বাড়ছে, তাই ছোট ছোট কোর্স বা ওয়ার্কশপ ভিত্তিক স্টার্টআপও সম্ভাবনাময়। আলহামদুলিল্লাহ, দেশে তরুণদের আগ্রহ অনেক, শুধু একটু গাইডলাইন আর সিস্টেম্যাটিক প্ল্যানিং থাকলে আরও বড় কিছু করা সম্ভব।
সবশেষে মনে হয়, যেকোনো আইডিয়া নিয়ে ঝাঁপানোর আগে বাজার গবেষণা করা খুব জরুরি। আমাদের দেশে চাহিদা আর গ্রাহকের আচরণ এলাকাভেদে পাল্টায়, তাই ছোট পরিসরে পরীক্ষা করে পরে বড় পরিসরে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ব্যবসায় ধৈর্য দরকার, কিন্তু সঠিক প্ল্যান থাকলে সাফল্যের সুযোগও বেশি থাকে। মাশাআল্লাহ, স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম ধীরে ধীরে শক্তিশালী হচ্ছে, আশা করি ভবিষ্যতে আরও ভালো কিছু দেখতে পাবো ভাই।
Top comments (5)
আমার মতে প্রোগ্রামিং শেখার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো ছোট ছোট প্রজেক্টে হাত দেওয়া, এতে বাস্তব অভিজ্ঞতা খুব দ্রুত তৈরি হয় ইনশাআল্লাহ। প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তনের সময়ে ধারাবাহিক শেখার অভ্যাসটাই সবচেয়ে বড় শক্তি।
Bhai, shudhu app banale hobe naki marketing er jonno kono plan ache? Local business gulo ke kivabe convince korben platform e ashte?
ভাই, এই ধরনের অ্যাপ বানাতে গেলে প্রাথমিক ইনভেস্টমেন্ট কেমন লাগতে পারে বলে মনে হয়?
হাহা ভাই মিরপুরে বসে স্টার্টআপ আইডিয়া ভাবতেছেন, প্রথমে মিরপুর থেকে গুলশান যাওয়ার জন্য একটা টেলিপোর্ট অ্যাপ বানান!
ভাই আমার মনে হয় লোকাল সমস্যা সলভ করাটাই আসল চাবিকাঠি, বাইরের আইডিয়া কপি করলে এখানে কাজ করে না।