প্রবাসে থাকা অনেক ভাই বন্ধুরাই কাজের চাপ আর অনিয়মিত রুটিনের কারণে স্বাস্থ্য ঠিকমতো মেইনটেইন করতে পারেন না। কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ, ছোট ছোট কিছু অভ্যাস ঠিক রাখলেই শরীর অনেক ভাল থাকে। যেমন প্রতিদিন অন্তত তিরিশ মিনিট হাঁটা, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া আর ঘুম ঠিক রাখা খুব দরকারি। এখনকার ব্যস্ত সময়ে অনেকেই চা বা কফির উপর বেশি নির্ভর করেন, কিন্তু পানি কম খেলে শরীর দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায়। তাই একটু সচেতন থাকলেই উপকার পাওয়া যায় ইনশাআল্লাহ।
দ্বিতীয়ত, খাবারের ব্যাপারে একটু নিয়ম মানা বেশ সাহায্য করে। আমাদের দেশের বিরিয়ানি, খিচুড়ি বা ফুচকা খুবই মজাদার, কিন্তু এসব খাবার সপ্তাহে সীমিত রাখা ভালো। নিয়মিতভাবে শাকসবজি, ফল আর হালকা প্রোটিন খাবার শরীরকে সতেজ রাখে। প্রবাসে যারা থাকেন, অনেক সময় রান্না করা ঝামেলা মনে হয়, কিন্তু সপ্তাহে একদিন মিল প্রিপ করে রাখলে বেশ কাজ হয়। ছোট ছোট পরিবর্তনই দীর্ঘমেয়াদে বড় ফল দেয় মাশাআল্লাহ।
শেষে মানসিক স্বাস্থ্যের কথাও বলতে হয়। প্রতিদিন কিছু সময় নিজের জন্য রাখা, পরিবারের সাথে ফোনে কথা বলা বা প্রিয় কুরআন তিলাওয়াত শোনা মনকে শান্ত রাখে। এখনকার দিনে অনেকে স্ট্রেসের কারণে ঘুমের সমস্যা বা মাথাব্যথায় ভোগেন, তাই রিল্যাক্সেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। চাইলে সন্ধ্যায় হালকা হাঁটাহাঁটি বা সহজ ব্যায়াম করা যেতে পারে। নিয়মিত যত্ন নিলে স্বাস্থ্য আলহামদুলিল্লাহ অনেকটা স্থির থাকে।
Top comments (5)
ভাই, রাতে শিফট ডিউটি করলে ঘুমের রুটিন কিভাবে ঠিক রাখা যায়?
হাহা ভাই তিরিশ মিনিট হাঁটার কথা পড়ে হাসি পাইলো, আমরা তো ফ্রিজ থেকে পানি আনতেই হাঁপায়া যাই!
ভাই, প্রবাসে কাজের ব্যস্ততার মধ্যে এই অভ্যাসগুলো কীভাবে নিয়মিত মেইনটেইন করছেন, একটু বুঝিয়ে বলবেন?
ভাই, প্রবাসে কাজের চাপের মাঝে প্রতিদিন অন্তত তিরিশ মিনিট হাঁটা রাখার সবচেয়ে সহজ উপায়টা একটু বুঝিয়ে বলবেন? ইনশাআল্লাহ আমরাও ফলো করতে চাই।
amar obiggota e dekhsilam mama, probashe regular 30 min walk r pani khawa follow korle energy onek better lage, alhamdulillah ei choto habit gula onek help kore.