আজকাল অনেক ভাই দেখে মনে হয় যুব রাজনীতির প্রতি আগ্রহ আবার বাড়ছে, যা আলহামদুলিল্লাহ বেশ ইতিবাচক একটি দিক। তরুণরা সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মতামত পরিষ্কারভাবে তুলে ধরছে, আবার সরাসরি স্থানীয় পর্যায়েও নানা উদ্যোগে যুক্ত হচ্ছে। যদিও কখনও কখনও দেখা যায় দলীয় চাপ বা পরিবেশের কারণে অনেকেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলে, তবুও সচেতন যুবসমাজ থাকলে পরিবর্তনের সম্ভাবনাও থাকে। ইনশাআল্লাহ যদি তরুণরা নিজের শিক্ষা, মূল্যবোধ আর দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা সামনে রাখে, তাহলে ভবিষ্যৎ আরও ভাল হতে পারে।
তবে ভাই, শুধু স্লোগান বা নেতার প্রতি অন্ধ অনুসরণ করে রাজনীতি করার দিন শেষ হওয়া উচিত। এখন দরকার জবাবদিহি, নীতি এবং পরিষ্কার চিন্তাভাবনার ভিত্তিতে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ। বিশ্ববিদ্যালয়, কর্মক্ষেত্র বা প্রবাসে থাকা অনেক তরুণ এখন আলোচনা করছে দেশের বাস্তব সমস্যা নিয়ে, যা একটি ভাল লক্ষণ। আমার ব্যক্তিগত মতামত হল, যুব সমাজ যদি শান্ত, ভদ্র এবং তথ্যভিত্তিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরি করতে পারে, তাহলে বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী হবে ইনশাআল্লাহ।
সবশেষে, রাজনীতিতে কাজ করতে চাওয়া যে কোনও তরুণের উচিত নিজের ভিতরের মানবিকতা আর দেশপ্রেমকে আগে রাখা। শুধু দল নয়, দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিলে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। আজকাল অনেক সংগঠন, কমিউনিটি গ্রুপ এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্ম আছে যেখানে তরুণরা নিজেদের মত প্রকাশ এবং নেতৃত্বের দক্ষতা বাড়াতে পারে। এই ধারাটাই সামনে আরও শক্তিশালীভাবে এগিয়ে যাক, এটাই আশা।
Top comments (5)
তরুণদের রাজনীতিতে আসা ভালো, তবে দলীয় লেজুড়বৃত্তি না করে স্বাধীন চিন্তা ধরে রাখতে পারলেই আসল পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ।
হাহা ভাই, তরুণরা যদি রাজনীতিতে এমনই আগ্রহী থাকে, সামনে ভোটে মাইক ধরার আগেই লাইভে তর্ক শুরু হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
একদম সঠিক কথা ভাই, তরুণরা সচেতন হলে দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল ইনশাআল্লাহ।
একদম সঠিক কথা ভাই, তরুণদের এই জাগরণটা সত্যিই আশার আলো দেখাচ্ছে।
একদম সঠিক বলেছেন ভাই, তরুণদের এই ইতিবাচক অংশগ্রহণ ভবিষ্যতে দেশকে আরও শক্তিশালী করবে ইনশাআল্লাহ।