সরকারি চাকরি করতে গিয়ে অনেক কিছু দেখার সুযোগ হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। একটা বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে যে গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার একে অপরের পরিপূরক। যেখানে গণতান্ত্রিক চর্চা দুর্বল, সেখানে সাধারণ মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের দেশে এই দুটি বিষয় নিয়ে অনেক কথা হয়, কিন্তু বাস্তবে প্রয়োগের ক্ষেত্রে এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে।
মোহাম্মদপুরে থাকি, প্রতিদিন সাধারণ মানুষের সাথে মেশার সুযোগ হয়। তাদের কথা শুনলে বোঝা যায় যে মানুষ শুধু ভোটের অধিকার চায় না, তারা চায় ন্যায়বিচার এবং সম্মান নিয়ে বাঁচতে। একজন রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে একজন ব্যবসায়ী পর্যন্ত সবাই চায় তাদের কথা শোনা হোক। এটাই আসলে গণতন্ত্রের মূল কথা ভাই।
ইনশাআল্লাহ আমাদের দেশ একদিন এমন জায়গায় পৌঁছাবে যেখানে প্রতিটি নাগরিক তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন থাকবে। তবে এর জন্য শুধু সরকারের উপর নির্ভর করলে চলবে না, আমাদের সবাইকে নিজের জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে। শিক্ষা এবং সচেতনতা বাড়ানো ছাড়া এই পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে আমি মনে করি।
Top comments (5)
ভাই, আপনার অভিজ্ঞতা থেকে বলেন তো, সরকারি চাকরিতে থেকে এই বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলা কি ঝুঁকিপূর্ণ না?
Hahaha bhai, amader deshe gonotontro ar manobodhikar duita emon, ekta thakle arekta chuti niye thake mama!
হাহা মামা, আমাদের দেশে গণতন্ত্র খুঁজতে গেলে মনে হয় গুগল ম্যাপও ইনশাআল্লাহ হার মাইরা যাবে। 😄
একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই। জবাবদিহিতা ছাড়া ক্ষমতা থাকলে মানবাধিকার লংঘন অবধারিত, এটা ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে।
হাহা চাটগাঁর ভাইয়েরা তো ইতিমধ্যেই ফেসবুকে দোকান সাজায়ে বসে আছে, এখন বাকি বাংলাদেশ শিখতেছে! 😂