ক্যারিয়ার নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে অনেকেই দ্বিধায় পড়ে যায়, বিশেষ করে যারা এখন পড়াশোনার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করছে। নিজের শক্তি, আগ্রহ আর দুর্বলতা ঠিকমতো বুঝতে পারা খুব জরুরি, কারণ এগুলোর উপর ভিত্তি করেই সঠিক পথ বেছে নিতে সুবিধা হয়। ইনশাআল্লাহ, একটু সময় নিয়ে নিজের লক্ষ্য পরিষ্কার করলে পরের ধাপগুলো অনেক সহজ মনে হবে। পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করা, সিনিয়র ভাই আপুদের অভিজ্ঞতা শোনা এবং অনলাইনে বিভিন্ন ক্যারিয়ার গাইডেন্স রিসোর্স দেখা এ সময় বেশ কাজে আসে।
আজকাল অনেক শিক্ষার্থী দক্ষতা উন্নয়নে সময় দিচ্ছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়। আপনি চাইলে কম্পিউটার, ভাষা শিক্ষা বা অন্য যে কোনও স্কিল ভিত্তিক কোর্স করতে পারেন, যা পরবর্তীতে চাকরি বা ফ্রিল্যান্সিংয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে। নিয়মিতভাবে নিজের সিভি আপডেট রাখা, LinkedIn ব্যবহার করা এবং বিভিন্ন সেমিনার বা ওয়ার্কশপে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করাও জরুরি। আলহামদুলিল্লাহ, এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেখার সুযোগ অনেক বেড়েছে, তাই যেকোনও দক্ষতা অর্জন করা আগের তুলনায় সহজ।
সবশেষে, ধৈর্য ধরে নিজের লক্ষ্য ধরে এগিয়ে যাওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত না নিয়ে বরং অভিজ্ঞ মানুষের পরামর্শ মানলে ভবিষ্যতে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কমে। রাজশাহীর অনেক শিক্ষার্থী এখন ক্যারিয়ার প্ল্যানিংয়ে সচেতন হচ্ছে, যা সত্যিই ভালো লক্ষণ। পরিশ্রম করলে এবং নিয়মিত চেষ্টা চালিয়ে গেলে ইনশাআল্লাহ ভালো সুযোগ একসময় আসবেই। 😊
Top comments (0)