শীতের সময় দেশে সর্দি-কাশি ও ত্বকের শুষ্কতা বেড়ে যায়, তাই সচেতন থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসকেরা বলেন, এই সময় পর্যাপ্ত পানি পান করা শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। অনেকেই শীতে পানি কম পান করেন, যা ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই দিনে অন্তত ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করার অভ্যাস রাখা জরুরি। পাশাপাশি গরম পানি বা হারবাল চা খেলে শরীর আরাম পায়, আলহামদুলিল্লাহ।
এছাড়া পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যাসও শীতকালে বিশেষভাবে দরকারি। সবজি, ফল এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিনের ডায়েটে রাখলে রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে, ইনশাআল্লাহ। কর্মজীবী অনেক ভাই-বোনের ক্ষেত্রে ব্যস্ততার কারণে খাবারের দিকে কম নজর পড়ে, কিন্তু নিয়মিত ও সুষম খাদ্য গ্রহণ সুস্থ থাকার অন্যতম উপায়। পাশাপাশি কিছুটা ব্যায়াম, হাঁটা বা হালকা স্ট্রেচিং শরীরকে সক্রিয় রাখে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে ২০-৩০ মিনিট হাঁটলেই শীতের ক্লান্তি অনেকটা কমে যায়।
Top comments (0)