ধীরে ধীরে ডায়েট শুরু করলে শরীরের উপর চাপ পড়ে না এবং আপনি সহজেই অভ্যাস তৈরি করতে পারবেন। প্রতিদিনের খাবারে বেশি করে শাকসবজি, ডিম এবং মৌসুমি ফল রাখলে পুষ্টি ভালোভাবে মিলে। ঢাকার মতো ব্যস্ত শহরে সময় কম থাকলেও সকালে হালকা খিচুড়ি বা ওটস খুব ভাল কাজ করে। পানি পানও খুব গুরুত্বপূর্ণ, তাই দিনে অন্তত ছয় থেকে আট গ্লাস পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন ভাই।
ওজন কমাতে চাইলে ভাজাপোড়া, অতিরিক্ত মিষ্টি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার কমিয়ে দিন। বাইরে খেতে হলে ফুচকা বা চটপটি এড়িয়ে চলাই ভালো, তবে মাঝে মাঝে খেলে সমস্যা নেই যদি পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত থাকে। হাঁটা বা হালকা ব্যায়ামকে রুটিনে যোগ করলে ডায়েটের ফল দ্রুত দেখা যায়, ইনশাআল্লাহ। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ধৈর্য ধরে চালিয়ে যাওয়া, কারণ পরিবর্তন আসতে সময় লাগে।
যারা অফিস বা বাসার ব্যস্ততায় নিয়ম মানতে পারেন না, তারা ছোট ছোট খাবার ভাগ করে খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। বিকেলে এক কাপ চা সঙ্গে বাদাম বা ফল রাখলে শক্তি থাকে এবং অস্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস খাওয়ার প্রবণতা কমে। পরিবার বা বন্ধুবান্ধবকে আপনার ডায়েট প্ল্যান জানালে তারা অনেক সময় ভালো সাপোর্ট দিতে পারে, যা মোটিভেশনে সাহায্য করে। নিয়মিত অভ্যাসে থাকলে স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, আলহামদুলিল্লাহ।
Top comments (0)