২ আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত দেশে সুষম ডায়েট প্ল্যান নিয়ে সচেতনতা আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত ব্যালান্সড খাবার গ্রহণ, পর্যাপ্ত পানি পান এবং হালকা ব্যায়াম শরীর ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে শহরাঞ্চলে এখন অনেকে নিজেদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় স্থানীয় ফল, শাকসবজি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যোগ করছেন। অনলাইন স্বাস্থ্য পরামর্শ ও বিভিন্ন ফিটনেস অ্যাপ ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়ছে, যা মানুষকে আরও সচেতন করছে।
এদিকে ডাক্তারদের মতে, খুব কঠোর ডায়েট অনুসরণ করার চেয়ে ব্যক্তির শারীরিক প্রয়োজন অনুযায়ী খাবার বেছে নেওয়া বেশি কার্যকর। অনেকেই এখন বিরিয়ানি বা ফুচকার মতো প্রিয় খাবার পুরোপুরি বাদ না দিয়ে সীমিত পরিমাণে খাওয়ার অভ্যাস করছে, যাতে মানসিক চাপও কম থাকে। ইনশাআল্লাহ, এভাবে চলতে পারলে দীর্ঘমেয়াদে স্থূলতা ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আরও জানাচ্ছেন, পরিবারে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা গেলে উপকার দ্বিগুণ হবে।
Top comments (0)