২০ অক্টোবর ২০২৫ অনুযায়ী পরিবেশ নিয়ে আলোচনা এখন দেশে বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। চট্টগ্রামে সাম্প্রতিক সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়া আর তাপমাত্রা বাড়ার বিষয়টি নিয়ে অনেকে চিন্তিত, বিশেষ করে সফটওয়্যার ডেভেলপাররা যাদের কাজ অনেকটাই ঘরে বসে হলেও বিদ্যুৎ আর ইন্টারনেটের স্থায়িত্বের উপর নির্ভরশীল। আলহামদুলিল্লাহ সচেতনতা বাড়ছে, কিন্তু এখনো অনেকেই বুঝতে পারেন না ছোট ছোট পদক্ষেপও কতটা কার্যকর হতে পারে। পলিথিন কম ব্যবহার, গাছ লাগানো বা পানি অপচয় কমানো এগুলো ব্যক্তিগতভাবে সবাই করতে পারে। ইনশাআল্লাহ এসব অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে কিছুটা হলেও সমস্যার চাপ কমবে।
বাংলাদেশের শহরগুলোতে যানজট এবং অতিরিক্ত শব্দদূষণও পরিবেশের উপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে। ঢাকার মত বড় শহরে গাড়ির সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় বায়ুদূষণ এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি অনুভূত হয়। চট্টগ্রামেও মোটামুটি একই অবস্থা, বিশেষ করে ব্যস্ত অফিস সময়ে। এসব সমস্যা কমাতে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট উন্নত করা, সাইকেল ব্যবহারের সংস্কৃতি বাড়ানো এবং Pathao কিংবা অন্যান্য রাইড শেয়ারিং অপশন সঠিকভাবে ব্যবহার করাও সহায়ক হতে পারে। মাশাআল্লাহ দেশে তরুণরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে, যা আশা জাগায়।
পরিবেশ রক্ষা শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়, আমাদের সবার। এখনকার সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া যেমন Facebook বা YouTube এর মাধ্যমে সহজেই সচেতনতা ছড়ানো যায়। যারা সফটওয়্যার বা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করেন তারা চাইলে পরিবেশবান্ধব অ্যাপ বা ছোট ছোট টুল তৈরি করে মানুষকে সহায়তা করতে পারেন। পরিবেশ ঠিক থাকলে আমাদের ভবিষ্যৎও নিরাপদ থাকবে, তাই এখনই উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। ইনশাআল্লাহ সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি সবুজ ও বাসযোগ্য বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
Top comments (0)